দেশের নাগরিকদের সচেতন করে তুলতে জার্মান প্রবাসে বদ্ধ পরিকর। অতীতে, উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভণ্ডামি বাণিজ্যে লিপ্ত এজেন্সি/দালালদের বিরুদ্ধে আমরা শক্ত অবস্থান নিয়েছি। এর পাশাপাশি আমরা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পক্ষে আমাদের সহঅবস্থান ঘোষণা করছি। একমাত্র জনগণের সচেতনতাই পারে এসকল সমস্যা সমাধান করে আমদের এগিয়ে নিতে। ধন্যবাদ।
তথ্যসূত্রঃ http://www.dncrp.gov.bd/
……………..……………..
ভোক্তা অধিকার আইন: প্রচারের অভাবে ক্রেতারা প্রতরিত von somoytv
ভোক্তা হিসেবে পণ্য ও সেবা কিনে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ হলে কোথায় কিভাবে এবং কখন অভিযোগ দায়ের করবেনঃ
(ক) যেখানে অভিযোগ দায়ের করা যাবেঃ
* মহাপরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ১ কারওয়ান বাজার (টিসিবি ভবন-৮ম তলা) ঢাকা, ফ্যাক্সঃ +8802 8189426
* উপ পরিচালক, রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, শ্রীরামপুর, রাজশাহী, ফ্যাক্সঃ +8807 21772774
* উপ পরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টিসিবি ভবন, বন্দরটিলা, চট্টগ্রাম, ফ্যাক্সঃ +8803 12868989
* উপ পরিচালক, বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মহিলা ক্লাব ভবন, বরিশাল, ফ্যাক্সঃ +8804 3162042
* উপ পরিচালক, খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টিসিবি ভবন, শিববাড়ী মোড়, খুলনা, ফ্যাক্সঃ +880 41724682
* উপ পরিচালক, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, সিলেট, ফ্যাক্সঃ +8808 21728695
* উপ পরিচালক, রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, নিউ ইঞ্জিনিয়ারিং পাড়া, রংপুর, ফ্যাক্সঃ +8805 215569192
* প্রত্যেক জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট
* জাতীয় ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র, টিসিবি ভবন, ৮ম তলা, ১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা।
- জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর: www.dncrp.gov.bd
- ইমেল: [email protected]
(খ) অভিযোগ দায়েরের সময়সীমাঃ
* কারণ উদ্ভব হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে অভিযোগ দায়ের করতে হবে।
(গ) যেভাবে অভিযোগ দায়ের করতে হবেঃ
* অভিযোগ অবশ্যই লিখিত হতে হবে।
* ফ্যাক্স, ই-মেইল, ওয়েব সাইট, ইত্যাদি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে, বা;
* অন্য কোন উপায়ে;
*অভিযোগকারি তাঁর পূর্ণাঙ্গ নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, ফোন, ফ্যাক্স ও ই-মেইল নম্বর (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখ করবেন।
* অভিযোগের সাথে প্রমাণ হিসেবে ভাউচার/ক্রয় রশিদ এবং ক্ষেত্র বিশেষে ক্রয়কৃত পণ্যের নমুনা প্রদান করতে হবে।
* বাজারের কোন পণ্য বা সেবা পণ্যের ব্যাপারে তথ্য প্রদান অভিযোগ হিসেবে গণ্য হবে না। ভোক্তা নিজে ক্ষতিগ্রস্থ হইয়া অভিযোগ দায়ের করতে হবে।
ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের জন্য। আমার এটা খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরা যারা সাধারন নাগরিক তারা প্রায় প্রতিদিন প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে। যদি সবাই অভিযোগ করার মধ্যমগুলো জানা থাকে তো খুব সহজেই তাদের অধিকার রক্ষা করতে পারবে।
ধন্যবাদ এবং যদি পারেন তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিন। গণসচেতনতারর কোন বিকল্প নেই।
আড়ং সহ প্রায় সকল কাপড় বিক্রেতারা ও রেস্টুরেন্টে পন্যের মূল্যের সাথে অতিরিক্ত ভ্যাট রাখে। এটা কি সরকারের মূসক চালান ছাড়া বৈধ? যদি নিল রঙের মূসক চালান ছাড়া বৈধ না হয়, তবে কেউ নিয়ম মানছে না কেন?
অনলাইন পণ্য কিনে সমস্যায় পড়লে সেটা কি ভোক্তা অধিকার আইনের আওতায় পড়বে?