জার্মানির একেক প্রদেশে একেক নিয়ম। আমি এইখানে যা লিখবো সবই Hessen এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
কেও যদি এখানে নিয়ম মোতাবেক ৭ বছর থাকে তাহলে নাগরিকতার জন্য আবেদন করতে পারে। এই ৭ বছর এর মধ্যে পড়াশুনার সময় পুরোটাই গণনা করা হয়।
সময়টা ৬ বছরেও কমিয়ে আনা সম্ভব বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ভালো ভাষা জানা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া বা বিভিন্ন সংস্থার সদস্য হিসেবে কাজ করা।
আবেদন করার সময় প্রার্থীর জব ভিসা থাকতে হবে, বেতন এমন পরিমান হতে হবে যাতে করে সরকারের সাহায্য না নিয়ে ভালো মত চলা যায়, জার্মান B১ সার্টিফিকেট, জার্মান ভাষায় অনুবাদ করা Birth সার্টিফিকেট। জব কন্ট্রাক্ট আনলিমিটেড না হলেও কোনো সমসসা নাই।
আপনার সহধর্মিনী ও আপনার সাথে জার্মান নাগরিকতার জন্য আবেদন করতে পারে। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো, সহধর্মিনীর নুন্যতম ৪ বছর জার্মানিতে অবস্থান করতে হবে এবং বিবাহিত সময় ২ বছর অতিবাহিত হতে হবে।
আবেদন করার সময় ২৫৫ ইউরো প্রত্যেক কে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া পাসপোর্ট এবং আইডেন্টিটি কার্ড এর জন্য ৮৭ ইউরো পরিশোধ করতে হবে।
পুরো প্রক্রিয়াটা ২-৪ মাস সময় লাগে। সব কাগজ ঠিক মত জমা দিলে আরো তারাতারি হয়ে যেতে পারে। আমার ক্ষেত্রে লেগেছিল ২ মাসের মত।
জার্মান নাগরিকত্ব কনফার্ম হলে ৬ মাস বাংলাদেশ এবং জার্মান ২ দেশেরই নাগরিক থাকতে পারবেন। এই সময়টা ক্ষেত্র বিশেষে ১ বছর পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব।
প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য এই সাইট তা দেখতে পারেন। আশা করি ইনফরমেশন গুলো অনেকের কাজ এ আসবে।
http://www.rp-darmstadt.hessen.de/irj/RPDA_Internet…
আরো পড়তে পারেনঃ জার্মান নাগরিকত্ব – How To Become a German Citizen
that’s a great post.Thanks a lot for sharing your experience.I have a question,did you complete your study here? and your job is study related that means any kind of job contract could be valid for this opportunity?
[…] জার্মান নাগরিকত্ব পেতে হলে… […]