এই সিরিজটি আম জনতার জন্যে প্রযোজ্য না…অনেক চিন্তা করে তৈরী করা হয়েছে শুধুমাত্র প্রবাসী ছাত্রদের জন্যে। প্রতিটি খাবার হবে সস্তা, সহজ, কম সময়ে চটপট রান্না করার উপযোগী এবং সর্বপরি খাওয়ার যোগ্য…
আমাদের সময় হয় না রান্নার পেছনের সময় দেয়ার এই জন্যে রয়েছে চিপা বুদ্ধি। যা করতে হবে-
২-৪ রকমের বিন আর লিন্সেন এর ক্যান পছন্দ মতন যে কোনো দোকান থেকে কিনে নিয়ে আসতে হবে কিন্তু ভুল করে আবার সূপ কিনে আনলে চলবে না। একটি পাতিলে গরম করতে দিতে হবে চাইলে বাঙালী স্টাইলে একটু মরিচের গুড়া, গরম মশলা এবং জিরার গুড়া দেয়া যেতে পারে তবে না থাকলে নাই। ক্যান এর তরল অংশসহ পুরাটা ঢেলে দিয়ে গরম করতে হবে আর লবন দেয়ার সম্ভবত দরকার হবে না তারপরেও চেখে দেখা ভালো।
এখন আসি ফাইনাল ভার্সন এ ..ডালের মিশ্রন গরম হতে হতে চটপট পাতলা লম্বা লম্বা করে পেয়াজ কেটে মাখন গরম করে একটা প্যান এ ভেজে ফেলতে হবে বাদামী করে (পুরে ফেলা যাবে না, বাদামী না হলেও দুনিয়া উল্টাবে না)। সাথে শুকনা মরিচ অথবা কাঁচা মরিচ থাকলে দেয়া যেতে পারে। ডাল ফুটে উঠলে ভালোভাবে নেড়ে মাখন আর পেয়াজের তর্কা মিশিয়ে নেড়েচেড়ে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। খেতে যথেস্ট ভালো গ্যারান্টি দিলাম আর রান্নার সময় কোনো মতেই ১০ মিনিটের বেশি হওয়ার কথা না।
হাপি কুকিং রুটি, ভাত সব কিছুর সাথেই খাওয়া যাবে কোনো চিন্তা নাই। 🙂
বি দ্র: কভারে দেয়া ছবিটি জার্মানিতে এসে প্রথম গরম খাবার রান্না করে খাওয়ার ছবি। কি রান্না করা হয়েছিল তা সোজা বাংলায় বললে আলু সেদ্ধ এবং ভাত হলুদ দিয়ে রান্না করা আর সাথে ডিম ভাজি…নাহ ডাল কোথায় কিনতে পাওয়া যায় আর কি নাম কিছুই জানতাম না। নাহ সেই খাবার খেয়েও বহাল তবিয়তে টিকেই আছি। জয়তু ছাত্র সমাজ এবং ছাত্র জীবন !
[…] স্বাদ-আহ্লাদ আর খানাদানা ৫: ডাল মাখানি… […]
[…] স্বাদ-আহ্লাদ আর খানাদানা ৫: ডাল মাখানি… […]
[…] স্বাদ-আহ্লাদ আর খানাদানা ৫: ডাল মাখানি… […]
[…] স্বাদ-আহ্লাদ আর খানাদানা ৫: ডাল মাখানি… […]