অনেক সময় মানুষ মনের অজান্তেই নানান কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়ে যায়, হয়তো জানেও না কখন সেই কাজ তার পরিচয়ের অংশ হয়ে যায়। এই কাজ ভালো বা খারাপ হতে পারে, নৈতিক বা অনৈতিক হতে পারে তবুও তা তুলে ধরে আমাদের পরিচয়। আপনি নিজে কোন দলের?
১. বড় বড় লেকচার দেন কিন্তু আসল কাজের সময় কিছুই নাই
২. নিভৃতে থাকেন কিন্তু কাজের মাঝে দেখিয়ে দেন আসল কারিশমা
৩. নিজের উন্নতির জন্যে জান কোরবান কিন্তু বাকি দুনিয়া ফিআমানিল্লাহ
৪. দুনিয়া উদ্ধার করে বেড়াচ্ছেন কিন্তু নিজের ব্যাপারে চিচিং ফাক
৫. নিজের উন্নয়নের সাথে সাথে অন্যের উন্নয়নেও সহায়তা করছেন
এই যাবতকালে দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্যক্রমে এই সব মানুষ জনের দেখা মিলেছে আমার। তবে আজকের ছোট্ট লেখা পঞ্চম গ্রুপের জন্যে প্রযোজ্য।
Education for Deprived Students (EDS) এমন একটি প্রচেষ্টা যেখানে সুবিধা বঞ্চিত ছেলেমেয়েদের শেখানো হয় কিভাবে নিজের উন্নতি করতে হয় আর সেই সাথে অন্যকে শেখানো যায়। বন্ধুর মতন, ছোট-বড় ভাইবোনের মতন একে অপরের খোজ নেয়া, পড়াশোনায় সাহায্য করা এবং সর্বপরি উদ্বুদ্ধ করা EDS এর কাজের অন্তর্ভুক্ত বলা যেতে পারে। আপনি কিছুই না হয়তো ক্লাস টেনের একজন শিক্ষার্থীকে skype এ বসে ১-২ ঘন্টা পড়ালেন বা খোজ খবর নিলেন কি করছে না করছে পড়াশোনা নিয়ে বা অন্য কোনো দিক নিয়ে…কি হতে পারে এর ফলাফল?
EDS এর কার্যক্রম ঘুড়ে দেখুন তাদের ওয়েবসাইট এ আর নিজেকে প্রশ্ন করুন- আমি কি পারি না নিজের উন্নতি করতে আর সাথে অন্যের সহযোগিতা করতে? প্রতিসপ্তাহে আমার কি ৫-৬ ঘন্টা সময় হবে না কারো জন্যে? টাকা দিয়ে নয় মূল্যবান সময় দিয়ে নিজে শিখুন আর অন্যকেও শেখান দেশ গড়া। তা আপনার পরিচয় কোনটি আপনি একজন সামাজিকভাবে দায় বদ্ধ মানুষ নাকি এমন কাজের মাঝেই খুঁজে পান নিজের উত্তরণ?
কিভাবে সাহায্য করতে পারি বা সাহায্য পেতে পারি?
please contact https://www.facebook.com/Education-for-Deprived-Students-EDS-387812577947876/timeline/?ref=br_tf
also you can read http://www.germanprobashe.com/archives/7741
[…] সামাজিক দায় নাকি নিজের উত্তরণ […]